এলান
প্রত্যেক মাসের শেষ শুক্রবারে মাসিক ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়।

সকল প্রশ্নের তালিকা

প্রশ্ন 12 05 November, 2025
আমার একটা কবিতা ভালো লেগেছে

হে রাসুল ভালো লাগেনা এটা দিলে খুশি হতাম

প্রশ্নকারীর নাম: মো:রাকিব মিয়া

স্ট্যাটাস: Answered

সকল উত্তরসমূহ:
উত্তর দাতা:
মুফতি আবু হানিফ দা.বা.

আসসালামু আলাইকমু, ভাইজান আপনার সকল প্রিয় কবিতা হযরত ওয়ালার এপে পেয়ে যাবেন। কবিতার সেকশনে গিয়ে আপনার প্রিয় কবিতার নাম দিয়ে সার্চ করুন ইনশাল্লাহ

1 day ago
প্রশ্ন 11 04 November, 2025
ওলীদের স্তর কিভাবে চিনবো

বিশ্ব স্বীকৃত অলি এই স্বীকৃতটা কে দিলো অলিদের স্তর কিভাবে জানবো বুঝবো

প্রশ্নকারীর নাম: rana

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

1 day ago
প্রশ্ন 10 04 November, 2025
হায় কমেড

হায় কমেডর পািন কী শরীরে লাগলে কী শরীর নাপাক হয়ে যাবে। অনেক সময় বেচে কষ্ট এখন করনীয় কি

প্রশ্নকারীর নাম: মৌসুমি ইসলাম

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

2 days ago
প্রশ্ন 9 04 November, 2025
হায় কমেড

হায় কমেডর পািন কী শরীরে লাগলে কী শরীর নাপাক হয়ে যাবে। অনেক সময় বেচে কষ্ট এখন করনীয় কি

প্রশ্নকারীর নাম: মৌসুমি ইসলাম

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

2 days ago
প্রশ্ন 8 04 November, 2025
হায় কমেড

হায় কমেডর পািন কী শরীরে লাগলে কী শরীর নাপাক হয়ে যাবে। অনেক সময় বেচে কষ্ট এখন করনী

প্রশ্নকারীর নাম: মৌসুমি ইসলাম

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

2 days ago
প্রশ্ন 7 04 November, 2025
জানাজার নামাজ

জানাজার নামাজের হাত তুলে দোয়া করার বিধান কি? এটা কি জায়েজ?

প্রশ্নকারীর নাম: Mahabub Alam

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

2 days ago
প্রশ্ন 6 04 November, 2025
জানাজার নামাজ

জানাজার নামাজের হাত তুলে দোয়া করার বিধান কি? এটা কি জায়েজ?

প্রশ্নকারীর নাম: Mahabub Alam

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

2 days ago
প্রশ্ন 5 01 November, 2025
সুদের টাকায় নির্মিত ফ্ল্যাট এর হুকুম কি

সুদের টাকায় নির্মিত ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া নিয়ে সেখানে দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ( হিফজুল কুরআন/মক্তব বিভাগ) পরিচালনা করতে কোনো অসুবিধা হবে কিনা?

প্রশ্নকারীর নাম: মোঃ সাখাওয়াত হোসেন

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

5 days ago
প্রশ্ন 4 01 November, 2025
নামায

কাকে বলে

প্রশ্নকারীর নাম: Anwar

স্ট্যাটাস: Pending

সকল উত্তরসমূহ:

এখনও কোনো উত্তর নেই

5 days ago
প্রশ্ন 3 31 October, 2025
সেজদার মধ্যে পা মাটিতে লেগে থাকবে নাকি উপরে থাকবে পা দুটো একসাথে মিলিত থাকবে নাকি ছড়ানো থাকবে

এক ভাই বলতেছে মাটিতে লেগে থাকা অবস্থায় মিলিত থাকা উচিত ছড়ানো থাকবে না আরেক হুজুর বলেছেন পা মাটিতে লেগে থাকা অবস্থায় পা চড়ানো থাকলেও চলবে থাকলেও চলবে মিলানো থাকলেও চলবে এই মাসআলা দলিল সহ আপনার কাছে বিনীত আবেদন

প্রশ্নকারীর নাম: আরিফুল ইসলাম

স্ট্যাটাস: Answered

সকল উত্তরসমূহ:
উত্তর দাতা:
মুফতি আবু হানিফ দা.বা.

মুহতারাম!
উল্লেখিত প্রশ্নে আপনি দুটি বিষয় জানতে চেয়েছেন। পর্যায়ক্রমে উভয় প্রশ্নের উত্তর দেয়া হলো।
১ নং প্রশ্ন: সেজদার মধ্যে পা মাটিতে লেগে থাকবে নাকি উপরে থাকবে?
উত্তর:
এটা স্পষ্টভাবে জানা দরকার যে, সেজদার সময় দুই পা মাটিতে রাখা জরুরি। যদি পুরো সেজদার সময় দুই পা সম্পূর্ণভাবে মাটি থেকে তুলে রাখা হয়—অর্থাৎ একবার “সুবহানাল্লাহ” বলার পরিমাণ সময়ও কোনো আঙুল মাটিতে না লাগে—তাহলে সেই সেজদা আদায় হবে না। তবে যদি অন্তত একটি আঙুলও এক রুকন (অর্থাৎ “সুবহানাল্লাহ” বলার সমান সময়) মাটিতে লেগে থাকে, তাহলে ফরজ আদায় হয়ে যাবে।
কিন্তু যদি কোনো ওজর ছাড়া কোন ব্যক্তি এক পা-ও মাটি থেকে তুলে রাখে, তাহলে তা মাকরুহে তাহরিমি হিসেবে গণ্য হবে। তবে যদি কোনো ওজর থাকে, তাহলে তা মাকরুহ হবে না।
অতএব, যদি কোনো ব্যক্তির সেজদার সময় দুই পা মাটিতে থাকে, তাহলে তার সেজদা আদায় হয়ে যাবে। কিন্তু যদি সেজদার পুরো সময় দুই পা-ই একদম মাটি থেকে উঠে থাকে, তাহলে সেজদা আদায় হবে না, এবং সেই নামাজও সহি হবে না। আর যদি সেজদার মাঝে বা শুরুতে বা শেষে পা কিছুটা সময়ের জন্য মাটি থেকে উঠে যায়—এবং তা কোনো ওজরের কারণে হয়—তাহলে কোনো অসুবিধা নেই; কিন্তু যদি ওজর না থাকে, তবে তা মাকরুহ হিসেবে গণ্য হবে।
দলিলসমূহ:
فتاوی شامی میں ہے:
"(ومنها: السجود) بجبهته وقدميه، ووضع إصبع واحدة منهما شرط. ..(قوله: وقدميه) يجب إسقاطه؛ لأن وضع إصبع واحدة منهما يكفي كما ذكره بعد ح. وأفاد أنه لو لم يضع شيئاً من القدمين لم يصح السجود وهو مقتضى ما قدمناه آنفاً عن البحر، وفيه خلاف سنذكره في الفصل الآتي". 
(كتاب الصلوة، باب صفة الصلوة، فرائض، الصلوة، ج:1، ص:447، ط:سعيد)

وفي فتح القدير:
"وأما ‌وضع القدمين فقد ذكر القدوري - رحمه الله - أنه فريضة في ‌السجود.. وأما افتراض ‌وضع القدم فلأن ‌السجود مع رفعهما بالتلاعب أشبه منه بالتعظيم والإجلال، ويكفيه ‌وضع أصبع واحدة.وفي الوجيز ‌وضع القدمين فرض، فإن ‌وضع إحداهما دون الأخرى جاز ويكره."
(كتاب الصلوة، باب صفة الصلوة، ج:1، ص:305، ط:دار الفكر)






২ নং প্রশ্ন: সেজদায় পা দুটো একত্রে মিলিত থাকবে নাকি ছড়ানো থাকবে?
উত্তর:
সেজদা অবস্থায় দুই পায়ের গোড়ালি একত্র করা বা কিছুটা ফাঁকা রাখা—উভয় পদ্ধতিই হাদীস দ্বারা প্রমাণিত।
হযরত আয়েশা রাযি. হতে বর্ণিত আছে—
"فوجدتُه ساجدًا راصًّا بین عقبیه"
অর্থ: “আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ-কে সেজদায় এমন অবস্থায় পেয়েছি যে, তাঁর দুই গোড়ালি একত্র ছিল।”
(সহীহ ইবনে হিব্বান, باب صفۃ الصلوۃ, হাদীস: 1917)

অন্যদিকে, হযরত বারা ইবনে আযিব রাযি. হতে বর্ণিত আছে—
"كان صلی اللہ علیه و سلّم إذا رکع بسط ظھرہ و إذا سجد وجّه أصابعه قِبَل القبلة فتفاجّ یعنی وسّع بین رجلیه."
অর্থ: “নবী করীম ﷺ রুকু করলে পিঠ সোজা রাখতেন, আর সেজদায় গেলে তাঁর পায়ের আঙুল কিবলামুখী করতেন এবং দুই পায়ের মধ্যে ফাঁক রাখতেন।”

🔹 ফকীহগণের অভিমত:
ফুকাহায়ে কিরামের বক্তব্য অনুযায়ী, সেজদায় দুই পায়ের মাঝে কিছুটা ফাঁক রাখা অধিক শক্তিশালী ও অধিকতর মুস্তাহাব (উত্তম) আমল হিসেবে প্রমাণিত।
এর পক্ষে হযরত বারা রাযি.-এর হাদীস ছাড়াও আরও অনেক দলিল আছে—যেমন, পুরুষদের জন্য সেজদার সময় “تجافي” অর্থাৎ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ কিছুটা প্রশস্ত রাখা, একে অপর থেকে পৃথক রাখা—এটি সুন্নত বলা হয়েছে।

🔹 হযরত আয়েশা রাযি.-এর হাদীসের ব্যাখ্যা:
“فوجدتُه ساجدًا راصًّا بین عقبیه”
এই বাক্যটি বাহ্যিকভাবে গোড়ালি একত্র করার অর্থ দেয়। কিন্তু এটি ছিল একটি বিশেষ ঘটনার বর্ণনা, আর হযরত বারার রাযি.- এর হাদীসে নবী ﷺ-এর সাধারণ অভ্যাস বর্ণিত হয়েছে।
এছাড়া “গোড়ালি লাগানো” কথাটির অর্থ হতে পারে শুধু সমান্তরাল রাখা (محاذات), প্রকৃত মিলিয়ে ফেলা (الصاقِ حقیقی) নয়।
আর এই বাক্যাংশ “فوجدتُه ساجدًا راصًّا بین عقبیه” কেবল ইয়াহইয়া ইবনে আইয়ুব নামক বর্ণনাকারীর মাধ্যমে এসেছে (যা সহীহ ইবনে হিব্বান, বায়হাকী ইত্যাদিতে রয়েছে), কিন্তু অন্যান্য সিকাহ রাওয়িগণ (যেমন সহীহ মুসলিম, আবু দাউদ, মুসনাদে আহমদ, নাসাঈ) এই শব্দাবলী উল্লেখ করেননি।
তাই এটি “زیادۃ شاذّہ” অর্থাৎ দুর্বল সংযোজন হিসেবে গণ্য, যার উপর শরয়ী দলিল প্রতিষ্ঠা করা যায় না।

🔹 ফিকহি অবস্থান:
এই কাজ (গোড়ালি লাগানো) বিদআত নয়। কেউ যদি সেজদায় এভাবে করে, তাহলেও তার নামাজ সঠিক হবে।
তবে সুন্নত ও উত্তম হলো—সেজদার সময় দুই পায়ের মধ্যে কিছুটা ফাঁক রাখা।

দলিলসমূহ:
فتاوی دارالعلوم دیوبند میں ہے:
”بعض فقہاء کے کلام سے اور توارث وتعامل سے معلوم ہوتا ہے کہ تفریج ہی سنت ہونا چاہیے،کما في السعایة: و رأیت کلامًا للشیخ... الخ ان حالات کو دیکھ کر فقہاءِ متأخرین کی عبارت یا موٴول ہوگی یا مرجوح، طوالع الانوار شرح درمختار میں شیخ محمد عابد نے اس کی تاویل کرتے ہوئے الصاقِ کعبین سے محاذاتِ کعبین مراد لی ہے اور اس میں علامہ رحمتی کے قول سے استیناس بھی کرلیا ہے․․․ اور جن فقہاء نے اس کی تاویل کا ارادہ نہیں کیا ہے، وہ اس کو قولِ مرجوح اور زاہدی کے اَوہام میں درج کرتے ہیں ...“ الخ
(فصل ثانی واجبات الصلوۃ، ج:2، ص:144، ط:فاروقی کتب خانہ)

وفي السعایہ فی کشف ما فی شرح الوقایہ:

"و منہا الصاق الکعبین وذکرہ جمع من المأخرین وجمہور الفقہاء لم یذکروہ ولا أثر لہ فی الکتب المعتبرة کالہدایة وشروحہا: النہایة والعنایة والبنایة والکفایة وفتح القدیر وغیرہا والکنز وشرحہ للعینی وشرح النقایة لا لیاس زادہ والبرجندی والشمنی وفتاوی قاضی خان والبزازیة وغیرہا․․․․ وقال خیر المتاخرین شیخ مشائخنا محمد عابد السندی المدنی فی طوالع الأنوار شرح الدرالمختار قولہ والصاق کعبیہ أی حالة الرکوع قال الشیخ الرحمتی مع بقاء تفریج ما بین القدمین قلت لعلہ أراد من الالصاق المحاذاة وذلک یحاذی کل من کعبیہ الاٰخر فلا یتقدم أحدہما علی الاٰخر․․․ قلت لقد دارت ہذہ المسألة فی سنة اربع وثمانین بعد الألف المئتین بین علماء عصرنا فأجاب أکثرہم بأن الصاق الکعبین فی الرکوع والسجود لیس بمسنون ولا أثر لہ فی الکتب المعتبرة والقول الفیصل أن یقال ان کان المراد بالصاق الکعبین أن یلزق المصلی أحد کعبیہ بالآخر ولا یفرج بینہما کما ہو ظاہر عبارة الدرالمختار والنہر وغیرہما وسبق الیہ فہم المفتی ابی السعود أیضا فلیس ہو من السنن علی الأصح کیف وقد ذکر المحققون من الفقہاء أن الاولٰی للمصلی أن یجعل بین قدمیہ نحو أربعة أصابع ولم یذکروا أنہ یلزقہما فی حالة الرکوع والسجود وقال العینی فی البنایة نقلاً عن الواقعات ینبغی أن یکون بین قدمی المصلی قدر أربع أصابع الید لأنہ أقرب الی الخشوع والمراد من قولہ علیہ الصلوة والسلام الصقوا الکعاب بالکعاب اجماعہما انتہیٰ․ فہٰذا صریح فی أن المسنون ہو التفریج مطلقاً والا لقیدہ بحالة القیام وأن المراد بالصاق الکعب بالکعب الوارد فی الخبر غیر الزاقہما ویوٴیدہ ما أخرجہ أبوداود وصححہ ابن خزیمة وذکرہ البخاری تعلیقا عن النعمان بن بشیر قال رأیت الرجل منا یلزق کعبہ بکعب صاحبہ وفی رد المحتار نقلا عن فتاویٰ سمرقند ینبغی أن یکون بین القدمین مقدار أربع أصابع وما روی أنہم الصقو الکعاب بالکعاب أرید بہ الجماعة انتہی وان کان المراد بہ محاذاة احدی الکعبین بالاٰخر کما أبدع العلامة السندی فہو أمر حق ولا بعد فی حمل الالصاق علی المحاذاة فانہ جاء استعمالہ فی القرب ویوٴید عدم سنیة الزاق الکعبین والمعنی الأول أی ترک التفریج بینہما أنہ یلزم فیہ تحریک احدی الکعبین الی الأخری وتحریک عضو فی الصلوة من غیر ضرورة لیس بجائز عندہم․"
(جلد۲/۱۸۰-۱۸۱ سہیل اکیڈمی، لاہور، پاکستان)

فتاوی شامی میں ہے؛
"(قول الشارح ویسن أن یلصق کعبیہ) قال الشیخ أبوالحسن السندی الصغیر فی تعلیقتہ علی الدر ہذہ السنة انما ذکرہا من ذکرہا من المتأخرین تبعا للمجتبیٰ ولیس لہا ذکر فی الکتب المتقدمة کالہدایة وشروحہا وکان بعض مشائخنا یری أنہا من أوہام صاحب المجتبی ولم ترد فی السنة علی ما وقفنا علیہ، وکأنہم توہموا ذلک مما ورد أن الصحابة کانوا یہتمون بسد الخلل فی الصفوف حتیٰ یضمون الکعاب والمناکب ولا یخفیٰ أن المراد ہنا الصاق کعبہ بکعب صاحبہ لا کعبہ مع کعبہ الاٰخر اھ قلت ولعل الشیخ أبا الحسن لحظ الی الاٰثار الواردة فی أن التراوح بین القدمین فی الصلاة مطلقاً أفضل من الصاقہما اھ"
(تقریرات رافعی، ج:1، ص:61، ط:ایچ ایم سعید)

6 days ago
প্রশ্ন 2 30 October, 2025
নামাজে মন বসে না

আসসালামু আলাইকুম, হযরত আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন, আমার জিজ্ঞাসা হলো, দীর্ঘদিন ধরে নামাজে মন বসে না, নামাজে দাড়ালেই হাজার রকমের চিন্তা ভাবনা মাথায় ঘুরপাক খেতে থাকে,জানার বিষয় হলো এই রোগ থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে পাড়ি? আশা করি উহার প্রতিকার জানিয়ে বাধিত করবেন।

প্রশ্নকারীর নাম: Md Ghalib

স্ট্যাটাস: Answered

সকল উত্তরসমূহ:
উত্তর দাতা:
মুফতি আবু হানিফ দা.বা.

بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ
মুহতারাম!
আপনি “ফাযায়েলে আ’মাল” গ্রন্থের “ফাযায়েলে নামাজ” অধ্যায়টি বেশি করে অধ্যয়ন করুন। অধিক পরিমাণে দরূদ শরীফ পাঠ করুন এবং একান্তে কখনো কখনো আল্লাহর ধ্যানে মন মগ্ন হন। এছাড়াও “বেহেশতি জেওর” বইটি পড়ে নামাজের আদবসমূহ সম্পূর্ণরূপে মেনে নামাজ আদায় করার চেষ্টা করুন।

আপনি যদি উল্লিখিত বিষয়গুলোর উপর নিয়মিত আমল করতে থাকেন, তবে ইনশাআল্লাহ ধীরে ধীরে খুশু ও খুযুর (অর্থাৎ মনোযোগ ও বিনয়ভরে নামাজ পড়ার গুণ) আল্লাহ তায়ালা আপনাকে দান করবেন।

নামাজ ও ইবাদতে মনোযোগ বাড়ানোর জন্য নিচের দোয়া গুলো বেশি বেশি পড়তে পারেন।

"( اللّٰهُمَّ إِنِّى أَسْأَلُكَ الثَّبَاتَ فِى الأَمْرِ وَأَسْأَلُكَ عَزِيمَةَ الرُّشْدِ وَأَسْأَلُكَ شُكْرَ نِعْمَتِكَ وَحُسْنَ عِبَادَتِكَ وَأَسْأَلُكَ لِسَانًا صَادِقًا وَقَلْبًا سَلِيمًا وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا تَعْلَمُ وَأَسْأَلُكَ مِنْ خَيْرِ مَا تَعْلَمُ وَأَسْتَغْفِرُكَ مِمَّا تَعْلَمُ إِنَّكَ أَنْتَ عَلاَّمُ الْغُيُوبِ.)"

"(رَبَّنَا لاَ تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِنْ لَدُنْكَ رَحْمَةً إِنَّكَ أَنْتَ الْوَهَّابُ.)"

" (اللّٰهُمَّ يَا مُقَلِّبَ القُلُوبِ ثَبِّتْ قَلْبِي عَلَى دِينِكَ.)"

" (اللّٰهُمَّ أَعِنِّيْ عَلَى ذِكْرِكَ، وَشُكْرِكَ، وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ)"
والله اعلم.

1 week ago
প্রশ্ন 1 28 October, 2025
বাইয়াত হতে চাই

আমি একজন মেয়ে। তাই আপনার এলাকায় গিয়ে বাইয়াত হওয়া সম্বভ নয়। কিবাভে আমি বাড়িতে থেকে বাইয়াত নিতে পারি ও সে অনুযায়ী আমল করতে পারি

প্রশ্নকারীর নাম: শাপলা আক্তার সাথী

স্ট্যাটাস: Answered

সকল উত্তরসমূহ:
উত্তর দাতা:
মুফতি আবু হানিফ দা.বা.

জেনে রাখা ভালো, বাইয়াত হওয়ার জন্য উপস্থিতি শর্ত নয়। তাছাড়া মহিলা মানুষের জন্য পীর সাহেবের হাতে হাত রেখে বায়াত হওয়া বৈধও নয়। আপনি দূরে থেকে পত্র লিখে বা অন্য কোন পন্থায় আপনার আত্মশুদ্ধি সংক্রান্ত বিষয়গুলো আপনি শায়েখ থেকে জেনে নেবেন।

1 week ago